শেয়ার.মার্কেট বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি সহজ ও গ্রাহকবান্ধব বিনিয়োগ সমাধান ওয়েলথবাস্কেট

একজন বিনিয়োগকারীর কাছে স্টক মার্কেটে উপলভ্য অসংখ্য বিকল্পের মধ্যে থেকে নিজের পোর্টফোলিওর জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত বিনিয়োগগুলি বেছে নেওয়া সবসময়েই বেশ কঠিন কাজ। একইসঙ্গে একজন বিনিয়োগকারীর পক্ষে তার আর্থিক লক্ষ্য পূরণের জন্য উপযুক্ত বিকল্পগুলি চিহ্নিত করা একটি বড়সড় চ্যালেঞ্জ। সেখানে ওয়েলথবাস্কেট বিনিয়োগকারীদের নির্দিষ্ট প্রয়োজন অনুসারে সরলীকৃত অথচ গভীর পর্যালোচনা ভিত্তিক বৈচিত্রময় বিকল্পের সুযোগ দেয়।

ওয়েলথবাস্কেট-এর অসংখ্য সুবিধা:

ব্যবহার করা সহজ: ওয়েলথবাস্কেট একটি গ্রাহক-বান্ধব বিনিয়োগ প্রোডাক্ট। বিনিয়োগকারীরা কয়েক মিনিটেই সাইন আপ করে মাত্র এক হাজার টাকা থেকে বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন। শুধু তাই নয়, নতুন বা অভিজ্ঞ, সকলের জন্য উপযুক্ত এই বিনিয়োগের প্রোডাক্ট।

বৈচিত্রময় বিকল্প: ওয়েলথবাস্কেট শুধু আলাদা-আলাদা স্টক বাছাই করা এবং জটিল বিশ্লেষণের প্রয়োজন দূর করে তাই নয়, বিভিন্ন অ্যাসেট ক্লাস, সেক্টর, থিম এবং ফ্যাক্টর থেকে বিবিধতাপূর্ণ বাছাইয়ের সাহায্যে ইউজারদের হোল্ডিংগুলিকে বৈচিত্র্যে ভরিয়ে দেওয়ার সুযোগ দেয়। যেমন:

ইক্যুইটি ভিত্তিক ইটিএফ  ওয়েলথবাস্কেঃ যেমন, জায়ান্টস অফ ইন্ডিয়া ওয়েলথবাস্কেট (ন্যূনতম প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ – মাত্র এক হাজার টাকা) – ভারতের ২৫০টি বৃহত্তম ও ভরসাযোগ্য কোম্পানিতে ইটিএফ-এর মাধ্যমে বিনিয়োগ করে এবং স্থিতিশীলতা ও বৃদ্ধির একটি ভারসাম্যপূর্ণ মিশ্রণ প্রদান করে।

অ্যাসেট বরাদ্দকারী ওয়েলথবাস্কেটঃ যেমন – এভারগ্রিন হাই গ্রোথ ওয়েলথবাস্কেট (ন্যূনতম প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ – মাত্র ৫ হাজার টাকা) – গোল্ড, ডেব্ট ও ইক্যুইটির মধ্যে ঘোরাফেরা করে লাভ, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার ভারসাম্য সুনিশ্চিত করে।

ফ্যাক্টর ভিত্তিক ওয়েলথবাস্কেট যেমন – স্মার্ট মোমেন্টাম ওয়েলথবাস্কেট (ন্যূনতম প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ – মাত্র ৫০,০০০টাকা ) – ঊর্ধ্বগতির ট্রেন্ড সম্পন্ন মোমেন্টাম স্টকগুলিকে ধরে, অন্যদিকে এই ওয়েলথবাস্কেট-এর ভ্যালু ফ্যাক্টর আন্ডারভ্যালু স্টকগুলিকে শনাক্ত করে এবং কোয়ালিটি ফ্যাক্টর বলিষ্ঠতা সুনিশ্চিত করে, বাজারের তুলনায় আরও ভালো লাভ প্রদানের উদ্দেশ্যে।

ওয়েলথবাস্কেটে আরএও একটা বৈশিষ্ট্যও রয়েছে যেমন, কোনও লক-ইন নেই: ওয়েলথবাস্কেট-এ কোনও লক-ইন সময়সীমা না থাকার ফলে বিনিয়োগকারীরা যে কোনও সময় সহজেই টাকা তুলে নিতে পারেন।

স্বচ্ছতা ও নিয়ন্ত্রণ: নিজের কাছে পোর্টফোলিওর সম্পূর্ণ দৃশ্যমানতার কারণে, বিনিয়োগকারীরা পছন্দ অনুযায়ী স্টক বরাদ্দ করার ওয়েটেজ/গুরুত্ব পরিবর্তন করতে পারেন।

ওয়েলথবাস্কেট সম্বন্ধে নিজের দৃষ্টিভঙ্গি শেয়ার করার সময় শেয়ার.মার্কেট-এর সিইও উজ্জ্বল জৈন জানান, ‘শেয়ার.মার্কেট-এ আমাদের লক্ষ্য হল সারা ভারতের বিনিয়োগকারীদের নাগালের মধ্যে সরলীকৃত সমাধান পৌঁছে দিয়ে, সম্পদ সৃষ্টির পথ সুগম করা। ওয়েলথবাস্কেট বিনিয়োগের যাত্রাকে সুবিন্যস্ত করে এক নির্বিঘ্ন অভিজ্ঞতা উপহার দেয় এবং আমাদের গবেষণা বিভাগ বিশেষজ্ঞ পরামর্শ প্রদান করে। ওয়েলথবাস্কেট-এর মাধ্যমে আমরা শুধুমাত্র পোর্টফোলিওগুলির রূপান্তর ঘটাই না, আমরা বিনিয়োগের ভবিষ্যৎ পুনর্বিন্যাস করি।’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

1 × 5 =