পাহাড়, জঙ্গল তো অনেক ঘোরা হয়েছে। এবার চলুন ঘুরে আসা যাক সমুদ্রতট থেকে। যেখানে সমুদ্রের জল, নীল আকাশ, শুদ্ধ বাতাস আর মনের মানুষের হাতে হাত। এর থেকে মন ভাল করার জায়গা আর কোথায়ই বা থাকতে পারে। তাই চাইলে বন্ধুদের সঙ্গে বা সপরিবারে ঘুরে আসতে পারেন অফবিট এইসব সমুদ্র সৈকতে। রইল তেমনই ৬ ঠিকানার হদিস।
গহিরমাথা সৈকত – ওড়িশার ভিতরকণিকা জাতীয় অভয়ারণ্যের কাছেই অবস্থিত এই সৈকত। অফবিট এই বিচের সন্ধান এখনও বেশি লোক জানেন না। তাই ভিড় কম, অথচ কমতি নেই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের। কপাল ভাল থাকলে চোখে পড়বে কচ্ছপের দল।
গোকর্ণের কুদলে সৈকত – এমনিতেই কর্ণাটকে ঘুরতে যাওয়ার জায়গার অভাব নেই। বেড়াতে বেরিয়ে শহরের ভিড়ভাট্টা থেকে দূরে নিরালায় চুপচাপ বিশ্রামে কাটানোর জন্য এই ঢুঁ মারতে পারেন এই সমুদ্র সৈকতে।
মেরিনা বিচ – এ দেশের আরও একটি বিখ্যাত সি-বিচ হল তামিলনাড়ুর মেরিনা বিচ। বিশ্বের দ্বিতীয় দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। যেমন তার ব্যাপ্তি, তেমনই অসামান্য তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।
রাধানগর সৈকত – আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের হ্যাভলক দ্বীপের এই সমুদ্রতট ছবির মতোই সুন্দর। বেড়াতে বেরিয়ে যাঁরা ভিড়ভাট্টা থেকে একেবারে দূরে থাকা পছন্দ করেন, তাঁদের জন্য আদর্শ। তবে এখানে যাওয়ার খরচ অবশ্য় একটু বেশি।
বেনৌলিম সৈকত – সমগ্র পৃথিবীর সৈকত-বিলাসী মানুষের কাছে অন্যতম আকর্ষণ এই বেনৌলিম বিচ। তবে এই বিচে ভিড়ভাট্টা লেগেই থাকে। আপনি যদি মানুষ ভালবাসেন তাহলে ঘুরে আসুন এই বিচ থেকে।
বাটারফ্লাই বিচ – দক্ষিণ গোয়ার এক গুপ্তধন এই সমুদ্র সৈকত। সমুদ্রের মাঝে দ্বীপের এই সৈকতে যেতে হয় নৌকো করেই। চাইলে একবার ঢুঁ মারতেই পারেন।