বাংলার বাম রাজনীতিতে সমার্থক ছিলেন বুদ্ধ-বিমান। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজনীতির ময়দানে একসময় লড়াই করেছেন তাঁরা। অসুস্থতার কারণে গৃহবন্দি হয়ে যাওয়ার পরও বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের পাম অ্যাভিনিউয়ের ফ্ল্যাটে গিয়েছেন বিমান বসু। ফোনে কথা না বলে বাড়িতে গিয়েই কথা বলতে পছন্দ করেন বিমান। বৃহস্পতিবার সকালে চলে গেলেন বুদ্ধবাবু। ‘বন্ধু’ চলে যাওয়ায় খুব স্বাভাবিক ভাবেই ভারাক্রান্ত বিমান বসু।
এদিন সকালে বিমান বসু জানান, তাঁর কাছে খবর যায় বুদ্ধদেববাবুর শারীরিক অবস্থা ভাল নয়। তিনি অত্যন্ত আশঙ্কাজনক। এ কথা শুনেই পাম অ্যাভিনিউয়ের বাড়িতে যান তিনি। এরপর বুদ্ধবাবুর মৃত্যুর খবর সামনে আসার পর বিমান বসু শুধু বলেন, ‘অনেক ক্ষতি হল। দীর্ঘদিন মানুষের স্বার্থে কাজ করেছেন। দলের জন্য কাজ করেছেন।’