আরজি কর কাণ্ডে নয়া মোড়। আরজি কর হাসপাতালে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে মামলা শুরু কলকাতা পুলিশের।গত চারদিনে প্রায় ৪০ ঘণ্টা সিবিআইয়ের ঘরেই কেটেছে সন্দীপ ঘোষের। মঙ্গলবারেও সিজিও কমপ্লেক্সে তলব করা হয় আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষকে। সন্দীপের –এরনামেউঠছেগুচ্ছেরদুর্নীতিরঅভিযোগ।সিবিআইযদিসেইঅভিযোগেরশিঁকড়েপৌঁছতেচায়তাতেসন্দীপেরচাপহতেপারেবলেইমতএকটাবড়অংশের।
সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে চলতি বছরের জুন মাসে টালা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের হয়। এক আইএএস আধিকারিক এই অভিযোগ করেন। প্রায় তিন মাস পর সেই অভিযোগকে সামনে রেখে সন্দীপের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন আইনে সেই মামলাই রুজু করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রে খবর, ‘প্রিভেনশন অব কোরাপশন’ আইনের ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। যেহেতু ১ জুলাই–এর আগে টালা থানায় এক আধিকারিক অভিযোগ জানিয়েছিলেন, সেই কারণেই সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। প্রসঙ্গত, সোমবারই সন্দীপের বিরুদ্ধে এসআইটি বা সিট গঠন করে রাজ্য। আইজি প্রণব কুমারের নেতৃত্বে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি তৈরি করা হয়। এরপরই মঙ্গলবার সামনে আসে কলকাতা পুলিশের পদক্ষেপের বিষয়টি। বিরোধীরাপ্রশ্নতুললেওসন্দীপেরবিরুদ্ধেরাজ্যমনেকরেছেতদন্তদরকার।তাইএইপদক্ষেপ।
তবে রাজ্যের এই পদক্ষেপ নিয়ে বিস্তর প্রশ্ন উঠছে। প্রশ্ন উঠছে, এই তদন্তের প্রয়োজনীয়তা এই চারদিনেই অনুভূত হল কি না তা নিয়েও। আর প্রয়োজন যদি মনে হয়েও থাকে তাহলে তা আগে মনে করা হযনি কেন। তবে এই মুহূর্তে আরও একটি প্রশ্ন উঠেছে পুলিশের মামলা রুজুকে সামনে রেখে। সিবিআইয়ের কোনও কড়া পদক্ষেপের আগেই কি কলকাতা পুলিশ নিজেদের হেফাজে নিয়ে নিতে পারে সন্দীপ ঘোষকে?