দিয়েছিলেন বিয়ের প্রতিশ্রুতি। আর এই প্রতিশ্রুতির ওফর ভরসা রেখেই একাধিকবার সহবাস করেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের এক পিজিটি ইন্টার্ন। তবে সমস্যার শুরু বিয়ের প্রস্তাব দিতেই। বিয়ের কথা শুনে বেঁকে বসেন যুবক। এরপর আর উপায় না পেয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ জানান যুবতী। এরপর কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের ক্যাম্পাস থেকেই তাঁকে গ্রেফতার করে পাটুলি মহিলা থানার পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, কলকাতা মেডিক্যালে পিজিটি ইন্টার্ন হিসাবে কর্মরত ধৃত এই যুবক আদতে মালদার বাসিন্দা। মাস তিনেক আগে অভিযোগকারী যুবতীর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। যুবতী অন্য পেশার সঙ্গে জড়িত। তিনিও কলকাতার বাসিন্দা নন বলেই জানা গিয়েছে।
যুবতীর অভিযোগ, পরিচয়ের পর ক্রমে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে তাঁদের। একাধিকবার তাঁরা দেখাও করেন। বিয়ের কথা বলে ওই পিজিটি ইন্টার্ন একাধিকবার সহবাস করেছেন।
এরই পাশাপাশি পুলিশের কাছে নির্যাতিতার দাবি, তিনি বিয়ের কথা বলতেই বেঁকে বসেন অভিযুক্ত। তারপর থেকে যুবক দূরত্ব বাড়ান বলেও দাবি করেন নির্যাতিতা। অবশেষে যুবতী অভিযোগ জানান থানায়। এর পরই এফআইআর দায়ের হতেই তদন্তে নামে পুলিশ।