তৃতীয টেস্ট জিততে হলে আরও ১৩৫ দরকার, কিন্তু টপ অর্ডার ফেল। পরে ব্যাটিং বলতে ঋষভ, নীতীশ, জাডেজা আর ওয়াশিংটন। অন্যদিকে উইকেট কামড়ে পড়ে রয়েছেন লোকেশ রাহুল। তবে সমস্য়া যেটা তা হল উইকেটে বল লাফাচ্ছে। পঞ্চম দিনে উইকেট কী চেহারা নেয় এখন সেটাই দেখার।
তবে চুর্থ দিনে খেলা ঘোরালেন কিন্তু ওয়াশিংটন সুন্দর। টিম ইন্ডিয়ার ওয়ান্ডারবয়! নামে স্পেশ্যালিস্ট অফস্পিনার হলে কী হবে, বরাবরই তাঁর টিমে থাকার ব্যাখ্যা হিসেবে উঠে আসে ‘ব্যাটিং অলরাউন্ডার’-এর ব্যাখ্যা। ব্যাটের হাতটা ভালো বলেই কুলদীপের আগে দ্বিতীয় স্পিনার হিসেবে এগারোয় ঢোকা তামিলনাড়ুর যুবকের। সেই ব্যাটিং অলরাউন্ডারের হাতেই লর্ডসে ধসে যাবে ইংল্যান্ডের মিডল অর্ডার, পৃথিবী দেখবে ম্যাচ উইনারের মতো স্বপ্নের পারফরম্যান্স। চার বছর আগে বিরাটের টিম এখানে জিতেছিল ১৫১ রানে। এ বার জিততে রান তাড়া করছে ভারত।
তবে যে যাই বলুন, ভারতের অবস্থা কিন্তু মোটেই ভালো কিছু নয়। যশস্বী (০) ফিরেছেন, ফের তিন নম্বরে ভীষণ ভাবে ব্যর্থ করুণ (১৪)। রাহুল কট অ্যান্ড বোল্ড হতে হতে বেঁচেছেন। রান আসেনি শুবমানের ব্যাটেও। মাত্র ৬ রান রয়েছে তাঁর নামের পাশে।আকাশের পারফর্ম্যান্সও হতাশাজনক। নাইট ওযাচম্যান হিসেবে নামলেও মাত্র ১ রান করে আউট তিনি। সব মিলিয়ে স্কোরবোর্ডে ৫৮–৪। যেভাবে প্রথম দিকের ব্যাটসম্যানরা একে একে প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন তাতে পরের ব্যাটসম্যানদের ওপর ঠিক কতটা ভরসা করা যায় তা নিযে একটা প্রশ্নচিহ্ন থেকেই যাচ্ছে। খুব সত্যি বলতে ইংল্যান্ডকে ম্যাচ জিততে হলে আর তিনটে উইকেট নিলেই হবে।