এবার আরজি করের প্ল্যাটিনাম বিল্ডিংয়ে পৌঁছল সিবিআই। এই বিল্ডিংটি প্লেস অফ অকারেন্স অর্থাৎ ঘটনার অকুস্থল থেকে বেশ খানিকটা দূরে। মূলত এটি অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ভবন। এখানে ডিন এবং অধ্যক্ষের অফিস রয়েছে। এই বিল্ডিংয়েই পরপর বেশ কয়েকদিন এসেছেন গোয়েন্দারা। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, এখানকার বিল্ডিং প্ল্যান থেকে শুরু করে চিকিৎসকদের রেজিস্ট্রার সহ সকল অফিশিয়াল ডকুমেন্ট খতিয়ে দেখছেন তারা। এর পাশাপাশি অধ্যক্ষের যে কম্পিউটার রয়েছে সেগুলিও খতিয়ে দেখছে তারা। এইখান থেকে উদ্ধার হওয়া তথ্য আদৌ তিলোত্তমার ঘটনায় কোনও যোগ আছে কি না সম্ভবত তারই খোঁজ চালাচ্ছেন কেন্দ্রীয় সংস্থার আধিকারিকেরা।
প্রসঙ্গত, সিবিআই অনেকদিন আগেই তিলোত্তমার ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। তবে এখনও পর্যন্ত অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়র ছাড়া আর কাউকে এই খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়নি। তাই এখনও পর্যন্ত কলকাতা পুলিশের দেওয়ার তথ্যের বাইরে আর কোনও তথ্য রয়েছে, সিবিআই তা এখনই বলতে পারছে না।