গত শুক্রবার ইডি দপ্তরে সকাল থেকে রাত, টানা ১১ ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদের পর্ব চলেছে যুব তৃণমূল সভানেত্রী সায়নী ঘোষের। জিজ্ঞাসাবাদের ধকল সত্ত্বেও আত্মবিশ্বাসের সুরে বলেছিলেন, ‘আমার কাছে কিছু নথি চাওয়া হয়েছিল। আমি দিয়েছি। ১০০ শতাংশ সহযোগিতা করেছি তদন্তে।’ তবু, তাঁকে ফের ৫ জুলাই ফের ইডি জেরার জন্য তলব করেছে। এরপর শনিবার তৃণমূলের ভোট প্রচারে ছিলেন না সায়নী। ছিলেন না তার আগের দুদিনও। একইভাবে রবিবারও তৃণমূলের প্রচারক তালিকায় ঠাঁই নেই সায়নীর। যা দেখে শাসক দলের অন্দরেই প্রশ্ন, উঠেছে, ইডির তলবের জন্যই সায়নীকে পঞ্চায়েত প্রচার থেকে সরিয়ে দিল তৃণমূল নাকি দলের কাছে সায়নীই কিছু সময় চেয়ে নিয়েছেন প্রচারে না থাকার জন্য।
রবিবার তৃণমূলের তরফে ভোট প্রচারকদের যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে নাম নেই এই অভিনেত্রীর। যদিও সায়নী জানিয়েছিলেন, তিনি যুব সভানেত্রী। প্রচারে তাই যাবেনই। কিন্তু পঞ্চায়েতের প্রচার যেহেতু কলকাতায় নয়, জেলায়, তাই কিছু বিষয় দেখে নিতে হচ্ছে। তবে খুব শীঘ্রই তিনি পঞ্চায়েতের প্রচারে অংশ নেবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।