২০২৩-২৪ সালে সেরা উৎপাদন কর্মক্ষমতার জন্য এফএআই পুরস্কারে সম্মানিত ম্যাটিক্স ফার্টিলাইজার্স অ্যান্ড কেমিক্যালস লিমিটেড

ম্যাটিক্স ফার্টিলাইজার্স অ্যান্ড কেমিক্যালস লিমিটেড (ম্যাটিক্স) ২০২৩-২০২৪ সালের জন্য “নাইট্রোজেন (অ্যামোনিয়া এবং ইউরিয়া) এর জন্য একটি অপারেটিং সার ইউনিটের সর্বোত্তম উৎপাদন কর্মক্ষমতা” জন্য স্বীকৃতি পেল। এই পুরস্কারটি অনুপ্রিয়া প্যাটেল, রাসায়নিক ও সার এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী, ভারত সরকার নতুন দিল্লিতে অনুষ্ঠিত বার্ষিক ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া (এফএআই) পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ম্যাটিক্স ফার্টিলাইজারস অ্যান্ড কেমিক্যালস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার গিরিধর মিশ্রের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এই পুরস্কার সার শিল্পের উৎকর্ষতা ও উদ্ভাবনকে চিহ্নিত করে। একইসঙ্গে এই সম্মান ম্যাট্রিক্সের সাফল্য, উদ্ভাবন এবং ভারতের গুরুত্বপূর্ণ কৃষিক্ষেত্রে উন্নয়নের প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে।
অক্টোবর ২০২১ সালে কার্যক্রম শুরু করার পর থেকে, ম্যাটিক্স ফার্টিলাইজার্স পূর্ব ভারতের ইউরিয়া বাজারে উল্লেখযোগ্য ২০ শতাংশ মার্কেট শেয়ার অর্জন করে সার শিল্পে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠেছে। ২০২৩ সালে, নাইট্রোজেনভিত্তিক সার উৎপাদনে দেশের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে অবদানের জন্য সংস্থাটি ‘পার্সিভ্যারেন্স ইন ইউরিয়া প্রোডাকশন’ পুরস্কারে ভূষিত হয়। এবছরের পুরস্কারটি পশ্চিমবঙ্গের পানাগড়ে অবস্থিত অত্যাধুনিক গ্যাস-ভিত্তিক সার কারখানা থেকে ইউরিয়া উৎপাদনে ম্যাট্রিক্সের অসাধারণ দক্ষতাকে স্বীকৃতি দেয়।

এই সম্মাননা প্রসঙ্গে নিশান্ত কানোদিয়া, চেয়ারম্যান, ম্যাটিক্স ফার্টিলাইজার্স অ্যান্ড কেমিক্যালস লিমিটেড বলেন, “২০২৩-২০২৪ সালের জন্য ‘নাইট্রোজেন (অ্যামোনিয়া ও ইউরিয়া) উৎপাদনকারী কার্যরত সার ইউনিটের শ্রেষ্ঠ উৎপাদন পারফরম্যান্স’-এর জন্য এফএআই পুরস্কারে ম্যাটিক্স টিমকে সম্মানিত হওয়ায় আমি অত্যন্ত গর্বিত। এই স্বীকৃতি ম্যাটিক্স পরিবারের সকল সদস্যের কঠোর পরিশ্রম এবং প্রতিশ্রুতির ফল। আমাদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি ম্যাট্রিক্সের ১১৮% বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা অর্জন এবং জ্বালানি দক্ষতায় নতুন মান স্থাপনের মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়েছে। আমরা টেকসই পদ্ধতি গ্রহণ, উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার এবং কার্যকারিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ভারতের কৃষিক্ষেত্রের প্রবৃদ্ধি ও সার উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছি।”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

3 × five =