আরজি করে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় নতুন করে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট সামনে এল। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে দাবি, যৌনাঙ্গে গভীর ক্ষত রয়েছে। এন্টি মর্টেনামে দেখা গিয়েছে বিপুল পরিমাণ রক্তপাতে হাইমেন ফেটে যায়। গভীর ক্ষতের প্রমাণ মিলেছে। এরপরই ১৫০ গ্রাম দেহরস স্টেট ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানো হয়েছে পরবর্তী পরীক্ষার জন্য। তরুণী চিকিৎসকের বুকে আঘাত লাগে, শ্বাসরোধ করে দমবন্ধ করা হয়েছে। থাইরয়েড, হাড়ে নির্যাতনের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে। আঙুলের নখ, ডিএনএ স্যাম্পলিং স্টেট ফরেনসিক ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয়েছে। শ্বাসরোধ করে গলা টিপেই খুন করা হয়েছে ওই চিকিৎসককে।