আরজি কর কাণ্ডে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিতে দেখা গেল আরজি কর হাসপাতালের আউট পোস্টের পুলিশ কর্মীদের। এর আগে তলব করা হয়েছিল সংশ্লিষ্ট থানাক ওসি, অ্যাডিশনাল ওসিকে।এবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফ থেকে তলব করা হল ওই সময় আউট পোস্টের দায়িত্বে থাকা অন্যান্য পুলিশ কর্মীদের। শুক্রবার যান তাঁরাও। কখন ঘটনার খবর এসেছিল, কখনও থানাকে জানানো হয়েছিল, কে জানিয়েছিল, কখন দেহ উদ্ধার হয়, এ সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন সিবিআই আধিকারিকেরা। ঘটনার দিন অর্থাৎ ৯ অগাস্টের যাবতীয় ঘটনাক্রম জানারও চেষ্টা চলছে বলে খবর।
সিবিআইয়ের তরফ থেকে জানতে চাওয়ার চেষ্টা চলছে. খবর পাওয়ার পর কী কী করেছিলেন তদন্তকারীরা,। একইসঙ্গে জানার চেষ্টা চলছে, অকুস্থলকে কী সুরক্ষিত করা হয়েছিল, ক্রাইম সিন সিল করা হয়েছিল কি না তাও। একইসঙ্গে এ ঘটনায় এখনও পর্যন্ত একমাত্র ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারকে তাঁরা চিনতেন কিনা, তাঁর কাজই বা কী ছিল, কেন সঞ্জয়ের হাসপাতালে যাতায়াতের অনুমতি ছিল, কে অনুমতি দিত তাও জানার চেষ্টা চলছে।
প্রসঙ্গত, আরজি কর কাণ্ডে শুরুতে কলকাতা পুলিশ তদন্ত শুরু করলেও পরবর্তীতে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে তদন্তভার চলে যায় সিবিআইয়ের হাতে। জল গড়িয়েছে দেশের শীর্ষ আদালতে। ইতিমধ্যেই আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ছাড়াও আরও একাধিক ব্যক্তিকে তলব করেছিল সিবিআই। এবার তলব একেবারে ৯ অগাস্ট আরজি করের আউটপোস্টে থাকা পুলিশ অফিসারদের। এখন দেখার তাঁদের কাছ থেকে নতুন কোন তথ্য হাতে পান কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা।