পিরামল ফার্মা লিমিটেডের কনজিউমার প্রোডাক্টস ডিভিশন (সিপিডি) তার বিশ্বস্ত অ্যান্টাসিড ব্র্যান্ড ‘পলিক্রল’-এর জন্য নতুন ডিজিটাল প্রচার শুরু করার ঘোষণা করল যেখানে অভিনেতা যিশু সেনগুপ্তকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসাবে দেখানো হয়েছে। তাঁর এই সহযোগিতা পলিক্রলের পরিপাক সুস্থতার আখ্যানকে নতুন করে সংজ্ঞায়িত করবে বলেই মনে করছেপিরামল ফার্মা লিমিটেড।
এখানে বলে রাখা শ্রেয়, চার দশকেরও বেশি সময় ধরে পলিক্রল লক্ষ লক্ষ মানুষের আস্থা অর্জন করেছে। যারা অ্যাসিডিটি থেকে দ্রুত এবং দীর্ঘস্থায়ী ত্রাণ চান তাদের কাছে সুস্থ থাকার সমাধারনের পথ হয়ে উঠেছে পলিক্রল। বলে রাখা শ্রেয়, পুদিনা এবং কমলার স্বাদে পাওয়া যায় পলিক্রল। এটি চিউয়েবল ট্যাবলেট হিসেবেও পাওযা যায়। পশ্চিমবঙ্গ, অসম এবং ওড়িশা সহ পূর্ব ভারতের শীর্ষ তিন-এর মধ্যে রয়েছে এটি।
প্রচারাভিযানে যে কাহিনীটি তুলে ধরা হয়েছে সেখানে যিশু সেনগুপ্তকে একজন কর্পোরেট পেশাদার হিসাবে দেকানো হয়েছে। যিনি খাবারের চেয়ে তাঁর কাজকে বেশি অগ্রাধিকার দেন।যার ফলে অনিবার্যভাবে তাঁকে অ্যাসিডিটির মুখোমুখি হতে হয়। দ্রুতগতির জীবনধারা এবং অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাসে অভ্যস্ত মানুষের কাছে এই প্রচারাভিযানটি সময়োপযোগী তাতে সন্দেহ নেই। আর সেখানেই বাঁচার পথ দেখাচ্ছে পলিক্রল। ত্রাণ প্রদানের ক্ষেত্রে ব্র্যান্ডের নির্ভরযোগ্যতা এবং কার্যকারিতার উপর জোর দেয়। প্রয়োজনের মুহুর্তে বিশ্বস্ত সঙ্গী হিসাবে এর ভূমিকাও তুলে ধরে। এর উচ্চ ক্রিয়া সূত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যে ক্রিয়া শুরু করে এবং এর সর্বোচ্চ এএনপি (অ্যাসিড নিউট্রালাইজিং সম্ভাব্যতা) একজন ব্যক্তিকে দীর্ঘ সময়ের জন্য স্বস্তি দেয়।
এই প্রসঙ্গে পিরামল কনজিউমার প্রোডাক্টস ডিভিশনের সিইও নীতীশ বাজাজ জানান, ‘পলিক্রল পরিবারে জিশু সেনগুপ্তকে স্বাগত জানাতে পেরে আমরা আনন্দিত। পূর্ব ভারতের মানুষের সঙ্গে তাj সংযোগ এবং ব্যাপক আবেদন আমাদের ব্র্যান্ডের বিশ্বাস ও নির্ভরযোগ্যতার নীতির সঙ্গে পুরোপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ। আমাদের উদ্দেশ্যের সঙ্গে তাঁর গভীর অনুরণনের পরিপ্রেক্ষিতে, আমরা একটি অবিশ্বাস্যভাবে পরিপূর্ণ সহযোগিতার জন্য উন্মুখ।’