আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপের ঘোষের সঙ্গে তৃণমূল নেতা শান্তনু সেনের আকচা-আকচি নতুন কিছু নয়। তবে তিলোত্তমার ঘটনায় ফের একবার সন্দীপ গ্রেফতার হতেই এবার ফের সরব শান্তনু সেন। এরই প্রেক্ষিতে শান্তনু বললেন, ‘আপাদমস্তক দুর্নীতিগ্রস্ত লোকটার বিরুদ্ধে প্রথমে সরব হয়েছিলাম আমি।’ এ দিন, সামাজিক মাধ্যমে শান্তনু লেখেন, তিনি যে ঠিক সেটা আরও একবার ভগবান প্রমাণ করে দিয়েছেন।
এর আগে আর্থিক তছরূপ মামলায় গ্রেফতার হন সন্দীপ ঘোষ। সেই সময়ও শান্তনু লিখেছিলেন, ‘ঈশ্বর বিচার করলেন। প্রমাণ হল আমি ভুল বলিনি। সঠিক জায়গায় দুর্নীতির তথ্যগুলো অনেক আগেই জানিয়েছিলাম।’ উল্লেখ্য, শনিবার অর্থাৎ ১৪ সেপ্টেম্বর গ্রেফতার হয়েছেন সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। আরজি করের ঘটনায় তথ্য প্রমাণ লোপাটের অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন তিনি। এই নিয়ে আরজি করে ধর্ষণ-খুন মামলায় মোট ৩ জনকে গ্রেফতার করা হল।
সিবিআই সূত্রে খবর, প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা হয়েছে বলে সন্দেহ তাদের। দুই, তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। এই দুই প্রাথমিক কারণকে সামনে রেখেই গ্রেফতার করা হয় বলে খবর। এদিন দিল্লির সিবিআই হেড কোয়ার্টার থেকে কলকাতার সিজিও কমপ্লেক্সে আসেন সিবিআই-এর জয়েন্ট ডিরেক্টর। আরজিকর ঘটনার তদন্তের গতিপ্রকৃতি কোথায় দাঁড়িয়ে, তদন্ত কীভাবে চলছে সমস্ত বিষয় দেখার জন্য এসে পৌঁছন তিনি। উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের খবর আসে।