উচ্ছের দামও পৌঁছাল কেজি প্রতি ১০০ টাকায়। শুধুমাত্র উচ্ছে না, আগুন দামে বিকোচ্ছে আরও বেশ কিছু সবজি। টমেটোর কেজি ফের একবার ১০০ টাকা ছুঁয়ে ফেলেছে। ঢ্যাঁড়শের দাম ৮০ থেকে ১০০ টাকা কিলো।
সবজি বাজারে শেষ কবে এতগুলো সবজির দাম ১০০ টাকা কেজি দরে একসঙ্গে বিক্রি হয়েছে, তা মনে করতে পারছেন না অনেকেই। ভালো মানের ও আকারের প্রতি কেজি পেঁপের দাম ৪০ টাকা। তুলনামূলকভাবে কুমড়োর দাম কিছুটা কম। দুর্মূল্যের সবজি বাজারে কুমড়োর প্রতি কেজিতে দাম রয়েছে ৩০ টাকা। তবে এখনও মন্দের ভালো আলুর দাম। গত দুই থেকে তিন মাসে কিন্তু আলুর দাম বাড়েনি। বাজারে জ্যোতি আলুর প্রতি কেজিতে দাম রয়েছে ১৬-১৭ টাকা। চন্দ্রমুখী আলুর ক্ষেত্রে অবশ্য এই দাম ২০ টাকা। এছাড়া বাজারে কুঁদরি প্রতি কেজির দাম রয়েছে ১৫-২০ টাকা। পেঁয়াজের প্রতি কেজিতে দাম রয়েছে ৩০ টাকা। কাঁচালঙ্কার প্রতি ১০০ গ্রামের দাম রয়েছে ৮-১০ টাকা।
মাছের বাজারেও দাম রয়েছে চড়া। বেশিরভাগ মাছেরই দাম রোজকার হিসেবে নিম্ন-মধ্যবিত্তের সাধ্যের বাইরে। রুইয়ের প্রতি কেজিতে দাম রয়েছে ১৮০-২০০ টাকা। কাটা রুইয়ের ক্ষেত্রে দাম ২৪০-২৬০ টাকা কেজি। কাতলার দাম আরও চড়া। প্রতি কেজি কাতলার দাম রয়েছে ৩০০ টাকা। কাটা হলে দাম কেজি হিসেবে থাকছে ৩৫০-৪০ টাকার মধ্যে। তবে জুন মাসের শেষে বাজারে ইলিশের দেখা মিলেছে। তবে দাম আকাশ ছোঁয়া। ৭০০ গ্রামের ইলিশ মাছের দাম কেজি হিসেবে রয়েছে ১০০০-১২০০ টাকা। পাশাপাশি বাজারে রয়েছে অন্য মাছও। ভোলা মাছের কেজি প্রতি দাম রয়েছে ৩০০-৩৫০ টাকা। ছোট ট্যাংরার দাম প্রতি কেজি ৩৫০ টাকা। তেলাপিয়া বড় আকারের দাম রয়েছে ২০০-২৩০ টাকা পর্যন্ত। বাজারে মিলছে পমফ্রেটও। প্রতি কেজি পমফ্রেটের দাম রয়েছে ৪০০-৫০০ টাকা।
এবার যদি মাংসের দাম দেখা হয়, সেক্ষেত্রে কিন্তু দাম চড়া। চিকেনের প্রতি কেজিতে দাম রয়েছে ২২০-২৪০ টাকা। গোটা মুরগির কেজি হিসেবে দাম রয়েছে ১৪৫ থেকে ১৬০ টাকা। অন্যদিকে মাটনের দাম প্রতি কেজি ৭৫০-৮০০ টাকা।